গঙ্গারামপুর: শনিবার ভোর তিনটের সময় গঙ্গারামপুর সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালের দ্বিতলের জানালা দিয়ে ঝাঁপ মেরে হাসপাতাল চত্বর থেকে পালিয়ে গেল এক চিকিৎসারত বিষপানের রোগী। রোগী পালানোর ঘটনা হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ সহ নিরাপত্তারক্ষীদের একাধিকবার জানিয়েও কোন হেলদোল মেলেনি বলে রোগীর পরিবারের দাবি। অবশেষে হাসপাতাল থেকে কয়েক কিলোমিটার দূরের এক গ্রাম থেকে গ্রামবাসীদের তৎপরতায় অসুস্থ রোগীর সন্ধান পেয়ে রোগীকে উদ্ধার করে তার পরিবার। তার পর অসুস্থ রোগীকে পুনরায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়. এই ঘটনার জেরে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে চরম অবহেলা ও অব্যবস্থার অভিযোগ তুললেন রোগীর পরিবার।
রোগীর পরিবার সূত্রের খবর দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার তপন থানার তলা কাদমা এলাকার বাসিন্দা নিরঞ্জন ওরাও পারিবারিক বিবাদের জেরে গত বৃহস্পতিবার সন্ধে ছ’টা নাগাদ বিষপান করেন। তার পরেই তার পরিবারের লোকজন বৃহস্পতিবার সন্ধে সাতটা নাগাদ গঙ্গারামপুর সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে ভর্তি করেন এবং সেখানেই তিনি চিকিৎসারত ছিলেন। চিকিৎসা চলাকালীন অবস্থায় শনিবার ভোর তিনটে নাগাদ গঙ্গারামপুর সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে দ্বিতলের জানালা দিয়ে নিচে ঝাঁপ দেন অসুস্থ যুবক। তারপর অসুস্থ যুবক হাসপাতাল থেকে অদৃশ্য হয়ে পড়েন। সমস্ত ঘটনার কথা হাসপাতালে দায়িত্বে থাকা নিরাপত্তারক্ষী হাসপাতাল সুপার এমনকি গঙ্গারামপুর থানায় জানিয়েও কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি বলে রোগীর পরিবার সূত্রের দাবি।
অন্যদিকে সাত নম্বর জাহাঙ্গীরপুর গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার কেশবপুরের কাকড়াবন গ্রামের বাসিন্দা তথা গৃহবধূ ঝর্ণা রায় প্রতিদিনের মতোই শনিবার ভোরে ঘুম থেকে উঠে গৃহকর্ম করছিলেন। হঠাৎ বাড়ির সামনে এক অপরিচিত অন্তর্বাস পরিহিত অপ্রকৃতিস্থ যুবককে উদ্দেশ্যহীনভাবে ঘুরতে দেখে ঘাবড়ে যান. এরপর তিনি স্থানীয় বাসিন্দাদের ডাকেন। গ্রামবাসীরা অসুস্থ রোগীরঅস্বাভাবিক আচরণ দেখে প্রথমে চোর সন্দেহে তাকে বেঁধে সামান্য মারধর করেন। পরে অসুস্থ যুবকের হাতে স্যালাইনের চ্যানেল দেখে গ্রামবাসীরা বিষয়টি আন্দাজ করেন। তারপর গ্রামবাসীদের তৎপরতায় রোগীর পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয় রোগীর আত্মীয় স্বজনেরা গ্রামে পৌঁছে অসুস্থ রোগীকে পুনরায় হাসপাতালে ভর্তি করেন।
রোগীর পরিবার সূত্রের খবর দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার তপন থানার তলা কাদমা এলাকার বাসিন্দা নিরঞ্জন ওরাও পারিবারিক বিবাদের জেরে গত বৃহস্পতিবার সন্ধে ছ’টা নাগাদ বিষপান করেন। তার পরেই তার পরিবারের লোকজন বৃহস্পতিবার সন্ধে সাতটা নাগাদ গঙ্গারামপুর সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে ভর্তি করেন এবং সেখানেই তিনি চিকিৎসারত ছিলেন। চিকিৎসা চলাকালীন অবস্থায় শনিবার ভোর তিনটে নাগাদ গঙ্গারামপুর সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে দ্বিতলের জানালা দিয়ে নিচে ঝাঁপ দেন অসুস্থ যুবক। তারপর অসুস্থ যুবক হাসপাতাল থেকে অদৃশ্য হয়ে পড়েন। সমস্ত ঘটনার কথা হাসপাতালে দায়িত্বে থাকা নিরাপত্তারক্ষী হাসপাতাল সুপার এমনকি গঙ্গারামপুর থানায় জানিয়েও কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি বলে রোগীর পরিবার সূত্রের দাবি।
অন্যদিকে সাত নম্বর জাহাঙ্গীরপুর গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার কেশবপুরের কাকড়াবন গ্রামের বাসিন্দা তথা গৃহবধূ ঝর্ণা রায় প্রতিদিনের মতোই শনিবার ভোরে ঘুম থেকে উঠে গৃহকর্ম করছিলেন। হঠাৎ বাড়ির সামনে এক অপরিচিত অন্তর্বাস পরিহিত অপ্রকৃতিস্থ যুবককে উদ্দেশ্যহীনভাবে ঘুরতে দেখে ঘাবড়ে যান. এরপর তিনি স্থানীয় বাসিন্দাদের ডাকেন। গ্রামবাসীরা অসুস্থ রোগীরঅস্বাভাবিক আচরণ দেখে প্রথমে চোর সন্দেহে তাকে বেঁধে সামান্য মারধর করেন। পরে অসুস্থ যুবকের হাতে স্যালাইনের চ্যানেল দেখে গ্রামবাসীরা বিষয়টি আন্দাজ করেন। তারপর গ্রামবাসীদের তৎপরতায় রোগীর পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয় রোগীর আত্মীয় স্বজনেরা গ্রামে পৌঁছে অসুস্থ রোগীকে পুনরায় হাসপাতালে ভর্তি করেন।
Comments
Post a Comment